সাক্ষ্য আইন/The Evidence Act-১৮৭২ শিরোনামঃ ১৮৭২ সালের ১নং আইন হলো সাক্ষ্য আইন বা The Evidence Act. সাক্ষ্য আইনের উৎস বৃটিশ আইন থেকে বা এটিকে বৃটিশ জুরি সিষ্টেমের ফসল বলা হয়।
Blog
Blog
দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ – বার কাউন্সলি পরর্ক্ষািথীদরে জন্য সাজশনে
দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮ এই আইনটি ৫নং আইন। কার্যকর ১ লা জানুয়ারী ১৯০৯ ইং এটি পদ্ধতিগত আইন। তবে এর কিছু ধারা ও আদেশে প্রতিকারের বিধানও রয়েছে বিধায় এটিকে পদ্ধতিগত ও মূল আইনও
বার কাউন্সিল পরিক্ষায় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন-১৮৭৭ এর চূড়ান্ত সাজেশন
শিরোনামঃ ইচছাধীন ক্ষমতা আদালতের স্বেচ্ছাচারিতা নয়। তা আদালতের বিচার বিভাগীয় মূলনীতি দ্বারা পরিচালিত এবং আপীল দ্বারা সংশোধনযোগ্য। খেসারত পরিশোধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিবদ্ধকতা সৃষ্টি করে না। সুর্নিদিষ্ট প্রতিকার আইন
বার কাউন্সিল পরিক্ষার্থীদের জন্য “তামাদি আইন” ১৯০৮ এর সারকথা
তামাদি আইন-১৯০৮ শিরোনামঃ তামাদি আইনের প্রবক্তা লর্ড কর্নওয়ালিশ। উপমহাদেশে তামাদি আইন সর্বপ্রথম প্রবর্তন হয় ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নওয়ালিশ এর মাধ্যমে সূর্যাস্ত আইন দ্বারা। সর্ব প্রথম আইনে পরিণত হয় ১৮৫৯। সর্বপ্রথম
আইনজীবীর ড্রেস কোড বিড়ম্বনা – জানুন বিস্তারিত
লেখিকা জান্নাত নীলা - বাংলাদেশে যে কয়টা বিচারিক স্তর আছে সেই ভেদে যে এডভোকেট দের পোষাকের পার্থক্য আছে সেই বিষয়টা আমরা এডভোকেটরা যেমন নিশ্চিত তেমনি সাধারন লোকদেরও জানা আছে বিষয়টি।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা, ১৯৭২
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা, ১৯৭২ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা, ১৯৭২ বার কাউন্সিল একটি বিধিবদ্ধ বা সংবিধিবদ্ধ বা স্বায়ত্বশাসত বা চিরস্থায়ী বা যৌথ প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা। এটি
সুনিদ্দিষ্ট প্রতিকার আইনের শিরোনাম ও ইতিহাস
সুনিদ্দিষ্ট প্রতিকার আইনের শিরোনাম ও ইতিহাস সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ সু + নির্দিষ্ট = সুনির্দিষ্ট সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - ১৮৭৭ সালের - ১ নং আইন যা ১লা মে থেকে বলবৎ/কার্যকর