মাহামান্য,
ন্যয্য দাবীতে আইনের ছাত্ররা যে ভাবে ধৈর্য ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে তা ছিল অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত, এর আগে সিনিয়রগণের প্রতি এমন শ্রদ্ধাশীল হয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হয়েছে কিনা তা আমাদের স্বল্প জ্ঞানে জানা নেই।শিক্ষানবীশ আইনজীবীরা আইনের মানুষ হয়ে বেআইনিভাবে কোন কাজ করেনি বলে এটা ভাবাই যায় যে আইনাঙ্গনে প্রবেশের জন্য আমরা দক্ষ এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, ন্যায় বিচারের ভার আমাদের উপর ন্যাস্ত করার জন্য আইনজীবীদের অভিবাবক বারকাউন্সিলকে সবিনয় অনুরোধ করি দ্রুত পরীক্ষা নেয়ার জন্য।মহামান্য, একবার ভেবে দেখুন পুলিশের হাতে অনশন ভঙ্গ না করে ক্লেশে জড়ালে সারা দেশ ও বিশ্বে সুপ্রীমকোর্টের আইনাঙ্গন কতটা প্রশ্নবিদ্ধ হতো(যা কারো জন্য কাম্য নয়)। মহামান্য আপনারা বলেছেন ধৈর্যের ফল সুমিষ্ট হয়,তাই শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের ধৈর্যের সুফল দিয়ে অতিসত্বর পরীক্ষা নিয়ে বেকারত্বে অবসান ঘটান।
সকল শিক্ষানবীশ আইনজীবীবৃন্দ